বর্তমানে রুট শব্দটা আমাদের কাছে এতোটাই পরিচিত হয়ে গেছে যে এটাকে আমরা রুট ইউজার বলার পরিবর্তে সরাসরি রুট বলি। সহজ ভাবে বলা যায়,রুট হলো একটি এ্যাডমিনিষ্ট্রেটর বা
প্রশাসক।এটার বাংলা অর্থ হলো গাছের শিকড়।আসলে রুট বলতে সেই পারমিশনকে বুঝায় যেটার মাধ্যমে ব্যবহারকারীকে সর্বময় ক্ষমতার অধিকারী করে তোলা হয়।রুট হলো একটি এ্যাডমিনিষ্ট্রেশন পারমিশন বা অনুমিত। এই অনুমিত যদি আপনার ডিভাইসে থাকে তাহলে আপনি যেটা ইচ্ছা করতে পারবেন। যারা উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেম ব্যবহারকারী তারা এ্যাডমিনিষ্ট্রেটর প্রিভিলেজ ছাড়া কখনো সিস্টেম ফাইল গুলো নিয়ে কাজ করতে পারবেন না। ঠিক এমনি ভাবে লিনাক্সেও রুট অনুমিত ইউজার ছাড়া সিস্টেম এ্যাডমিনিষ্ট্রেটর কাজ গুলো করা যায় না। লিনাক্সে চালিত সার্ভারে আপনি যা ইচ্ছা করতে পারবেন। এক কথায় যার সব কিছু করার অনুমতি রয়েছে তাকে রুট ইউজার বা রুট বলা হয়।আশাকরি, অনেক সহজে বুঝতে পারছেন যে রুট কি? বা রুট কাকে বলে?
রুট করার সুবিধা
>> পারফরমেন্স বাড়ানোঃ
বিভিন্ন অ্যাপ্লিকেশন ব্যবহার করে ডিভাইসের অব্যবহৃত ফাইল, টেমপোরারি ফাইল ইত্যাদি নিয়মিত মুছে ফোনের গতি ঠিক রাখা।
>> ওভারক্লকিং করাঃ
সিপিইউ স্পিড স্বাভাবিক অবস্থায় যতটা থাকে তার চেয়ে বেশি দ্রুত কাজ করানো।এর মাধ্যমে কোনো বিশেষ কাজে প্রসেসরের গতি বাড়ানোর প্রয়োজন পড়লে তা করা যায়।
>> আন্ডারক্লকিং করাঃ
যখন ডিভাইস এমনিতেই পড়ে থাকে, তখন সিপিইউ যেন অযথা কাজ না করে যে জন্য এর কাজের ক্ষমতা কমিয়ে আনা।এতে করে ব্যাটারি ব্যাকআপ বাড়ানো সম্ভব।
>> কাস্টম ইউআই: আপনার ডিভাইসের হোমস্ক্রিন,লক স্ক্রিন, মেনু ইত্যাদি বিভিন্ন ইউজার ইন্টারফেসের ডিজাইন একটা সময় পর আর ভালো নাও লাগতে পারে। তখন আপনি ডিভাইসে নতুনত্ব আনতে পারবেন নতুন সব কাস্টম ইউজার
ইন্টারফেসের মাধ্যমে।এগুলোকে অন্যভাবে রমও বলা হয়।
>> কাস্টম রম:
অনেক ডেভেলপার বিভিন্ন জনপ্রিয় ডিভাইসের জন্য কাস্টম রম তৈরি করে থাকেন। এসব রম ইন্সটল করে আপনি আপনার সেটকে সম্পূর্ণ নতুন একটি সেটের রূপ দিতে পারবেন। বাইরে থেকে অবশ্যই এর ডানা-পাখনা গজাবে না বা ক্যামেরা ৫ মেগাপিক্সেল থেকে ৮ মেগাপিক্সেল হবে না,কিন্তু ভেতরের ডিজাইন ও ক্ষেত্রবিশেষে পারফরম্যান্সেও আসবে আমূল পরিবর্তন।
রুট করার অসুবিধা
Mobile Root করার ফলে, তেমন কোনো বিশেষ ক্ষতি আপনার মোবাইলে হওয়ার সুযোগ অনেক কম থাকে।কিন্তু,আবার দেখা গেছে অনেকের অনেক বড় ক্ষতি হয়ে গেছে মোবাইলে।
>> মোবাইল রুট করার ফলে আপনার মোবাইলের warranty শেষ হয়ে যাবে।
>> Root করার ফলে OS থেকে অটোমেটিক আপডেট নাও আসতে পারে।
>> ফোন রুট করার সময় অবশ্যই ভালো করে স্টেপস গুলো পড়ে বুঝে ফলো করুন। না হলে ফোনটি চিরকালের জন্য নষ্ট হয়ে যেতে পারে।
>> root করার ফলে আপনার মোবাইলে নানা ধরনের ক্ষতিকারক ভাইরাস আক্রমন করতে পারে। যার ফলে মোবাইলের অনেক বড় ক্ষতি হতে পারে।আমার নিজের ফোনটি রুট করার ফলে অনেক স্লো হয়ে গেছিলো। তাই আপনার ফোনও স্লো হয়ে যেতে পারে।
প্রশাসক।এটার বাংলা অর্থ হলো গাছের শিকড়।আসলে রুট বলতে সেই পারমিশনকে বুঝায় যেটার মাধ্যমে ব্যবহারকারীকে সর্বময় ক্ষমতার অধিকারী করে তোলা হয়।রুট হলো একটি এ্যাডমিনিষ্ট্রেশন পারমিশন বা অনুমিত। এই অনুমিত যদি আপনার ডিভাইসে থাকে তাহলে আপনি যেটা ইচ্ছা করতে পারবেন। যারা উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেম ব্যবহারকারী তারা এ্যাডমিনিষ্ট্রেটর প্রিভিলেজ ছাড়া কখনো সিস্টেম ফাইল গুলো নিয়ে কাজ করতে পারবেন না। ঠিক এমনি ভাবে লিনাক্সেও রুট অনুমিত ইউজার ছাড়া সিস্টেম এ্যাডমিনিষ্ট্রেটর কাজ গুলো করা যায় না। লিনাক্সে চালিত সার্ভারে আপনি যা ইচ্ছা করতে পারবেন। এক কথায় যার সব কিছু করার অনুমতি রয়েছে তাকে রুট ইউজার বা রুট বলা হয়।আশাকরি, অনেক সহজে বুঝতে পারছেন যে রুট কি? বা রুট কাকে বলে?
রুট করার সুবিধা
>> পারফরমেন্স বাড়ানোঃ
বিভিন্ন অ্যাপ্লিকেশন ব্যবহার করে ডিভাইসের অব্যবহৃত ফাইল, টেমপোরারি ফাইল ইত্যাদি নিয়মিত মুছে ফোনের গতি ঠিক রাখা।
>> ওভারক্লকিং করাঃ
সিপিইউ স্পিড স্বাভাবিক অবস্থায় যতটা থাকে তার চেয়ে বেশি দ্রুত কাজ করানো।এর মাধ্যমে কোনো বিশেষ কাজে প্রসেসরের গতি বাড়ানোর প্রয়োজন পড়লে তা করা যায়।
>> আন্ডারক্লকিং করাঃ
যখন ডিভাইস এমনিতেই পড়ে থাকে, তখন সিপিইউ যেন অযথা কাজ না করে যে জন্য এর কাজের ক্ষমতা কমিয়ে আনা।এতে করে ব্যাটারি ব্যাকআপ বাড়ানো সম্ভব।
>> কাস্টম ইউআই: আপনার ডিভাইসের হোমস্ক্রিন,লক স্ক্রিন, মেনু ইত্যাদি বিভিন্ন ইউজার ইন্টারফেসের ডিজাইন একটা সময় পর আর ভালো নাও লাগতে পারে। তখন আপনি ডিভাইসে নতুনত্ব আনতে পারবেন নতুন সব কাস্টম ইউজার
ইন্টারফেসের মাধ্যমে।এগুলোকে অন্যভাবে রমও বলা হয়।
>> কাস্টম রম:
অনেক ডেভেলপার বিভিন্ন জনপ্রিয় ডিভাইসের জন্য কাস্টম রম তৈরি করে থাকেন। এসব রম ইন্সটল করে আপনি আপনার সেটকে সম্পূর্ণ নতুন একটি সেটের রূপ দিতে পারবেন। বাইরে থেকে অবশ্যই এর ডানা-পাখনা গজাবে না বা ক্যামেরা ৫ মেগাপিক্সেল থেকে ৮ মেগাপিক্সেল হবে না,কিন্তু ভেতরের ডিজাইন ও ক্ষেত্রবিশেষে পারফরম্যান্সেও আসবে আমূল পরিবর্তন।
রুট করার অসুবিধা
Mobile Root করার ফলে, তেমন কোনো বিশেষ ক্ষতি আপনার মোবাইলে হওয়ার সুযোগ অনেক কম থাকে।কিন্তু,আবার দেখা গেছে অনেকের অনেক বড় ক্ষতি হয়ে গেছে মোবাইলে।
>> মোবাইল রুট করার ফলে আপনার মোবাইলের warranty শেষ হয়ে যাবে।
>> Root করার ফলে OS থেকে অটোমেটিক আপডেট নাও আসতে পারে।
>> ফোন রুট করার সময় অবশ্যই ভালো করে স্টেপস গুলো পড়ে বুঝে ফলো করুন। না হলে ফোনটি চিরকালের জন্য নষ্ট হয়ে যেতে পারে।
>> root করার ফলে আপনার মোবাইলে নানা ধরনের ক্ষতিকারক ভাইরাস আক্রমন করতে পারে। যার ফলে মোবাইলের অনেক বড় ক্ষতি হতে পারে।আমার নিজের ফোনটি রুট করার ফলে অনেক স্লো হয়ে গেছিলো। তাই আপনার ফোনও স্লো হয়ে যেতে পারে।
Last edited by a moderator: