হ্যাকিং এর সাথে জড়িত কিছু জরুরি শব্দ

MD Rifat Hasan

New member
Credits
106
এখন আমরা জানবো, ইথিক্যাল হ্যাকিং এর সাথে জড়িত কিছু বিশেষ terms গুলোর বিষয়ে।

এই terms গুলো hacking এর ক্ষেত্রে প্রচুর ব্যবহার করা হয় এবং প্রত্যেক নতুন হ্যাকার বা হ্যাকিং এর বিষয়ে রুচি রাখা ব্যক্তিরা এই বিষয়ে জেনে রাখাটা জরুরি।

  • Adware – এটা হলো এমন এক ধরণের software, যার মাধ্যমে আগের থেকেই নির্ধারিত কিছু বিজ্ঞাপনের স্ক্রিপ্ট (ad script) কম্পিউটার system গুলোতে ছড়ানো হয়। এতে, কম্পিউটার স্ক্রিনে জোর করে বিজ্ঞাপন দেখানো হয়।
  • Backdoor – একটি computer device বা software এর মধ্যে এমন কিছু প্রবেশ এর মাধ্যম যেগুলো লুকিয়ে থাকে এবং login security থাকার সত্ত্বেও সেটাকে bypass করতে সাহায্য করে।
  • Bot – বোট (bot) মানে হলো এমন কিছু “automated program” যেগুলোকে নিজে নিজে কাজ করার জন্য program করা হয়। মানুষের থেকে অধিক তাড়াতাড়ি কাজ করে এই বোট (bot) গুলো।
  • Brute force attack – এই ক্ষেত্রে কিছু automated program বা software ব্যবহার করে একটি website বা system এর মধ্যে অবৈধ ভাবে প্রবেশ করার চেষ্টা করে। মুখ রূপে, এই brute force attack এর মাধ্যমে system এর password এর অনুমান করে password crack করার চেষ্টা করা হয়।
  • Crackers – একজন cracker তাকে বলা হয়, যে অবৈধ ভাবে একটি কম্পিউটার সিস্টেমে প্রবেশ করে। তাছাড়া, অন্য ভাবে বললে এরা স্বইচ্ছায় computer security গুলোকে ভঙ্গ করেন।
  • Daniel of services attack (DoS) – এটা হলো এক ধরণের “cyber attack” যার ব্যবহার করে একটি computer system network বা server এর resources গুলোকে কিছু সময়ের জন্য unavailable করে দেওয়া হয়।
  • Firewall – Firewall হলো একটু network security system যেটা প্রত্যেক incoming এবং outgoing network traffic এর ওপরে নজর রাখে। এখানে সেট করা firewall rules গুলোর ওপরে নির্ভর করে data packets গুলোকে block বা allow করে।
  • Malware – ম্যালওয়্যার হলো এমন এক ধরণের সফটওয়্যার যেটাকে তৈরি করা হয় একটি computer, server, client, বা computer network কে ক্ষতি প্রদান করার উদ্দেশ্যে।
  • Phishing – এই phishing attack এর মাধ্যমে, user এর personal data, confidential information, username, password, debit / credit card details ইত্যাদি জেনে নেওয়ার চেষ্টা করা হয়। Phishing attacker রা আপনাকে একজন ভালো legitimate individual হিসেবে পরিচয় দিয়ে থাকে। তবে, তাদের কাজ হলো ভালো দেখিয়ে আপনার থেকে তথ্য গ্রহণ করা।
  • Rootkit – Rootkit হলো এমন কিছু malicious software, যেগুলোকে এমন ভাবে তৈরি করা হয় যাতে security software গুলো এগুলোকে খুঁজে বের করতে না পারে আর rootkit গুলো নিজের কাজ করতে থাকে।
  • Spyware – spyware হলো এক ধরণের malware software যার মূল উদ্দেশ্য হলো একজন person বা organization এর personal information গুলোকে সংগ্রহ করা। Target হওয়া system এর owner এই বিষয়ে বুঝতেই পারেনা বা এই বিষয়ে তাদের কোনো রকমের জ্ঞান থাকেনা।

আজকে আমরা কি শিখলাম ?​

বন্ধুরা, আজকে আমরা হ্যাকিং কি ? (What is hacking in Bangla), ইথিক্যাল হ্যাকিং কাকে বলে ? (what is ethical hacking in Bangla), হ্যাকিং এর প্রকার (types of hacking), হ্যাকার এর বিভিন্ন প্রকার গুলো কি ?, “হ্যাকিং কিভাবে শিখব” এবং hacking নিয়ে আরো অনেক তথ্য আমরা জানলাম।

আমি আশা করছি, hacking নিয়ে আপনার মনে থাকা প্রত্যেক প্রশ্নের উত্তর আমি দিতে পেরেছি।

শেষে এটাই বলবো, যদি আপনি হ্যাকিং নিয়ে ক্যারিয়ার তৈরি করতে চাচ্ছেন, তাহলে ইথিক্যাল হ্যাকিং এর কোর্স করুন।

কেননা, বর্তমান সময়ে ethical hacking জানা hacker দের চাহিদা প্রচুর ও চাকরির প্রচুর সুযোগ রয়েছে।

আমার সব সময় এটাই চেষ্টা থাকে, আমি যাতে আপনাদের সম্পূর্ণ কাজের তথ্য প্রদান করতে পারি।

তাই, আর্টিকেলের সাথে জড়িত কোনো ধরণের সমস্যা, প্রশ্ন বা মতামত থাকলে, কমেন্ট করে অবশই জানিয়ে দিবেন।

Hacking নিয়ে আজকের আমাদের এই আর্টিকেল ভালো লেগে থাকলে, শেয়ার (share) অবশই করবেন।
Join My Telegram chennal
 
Top Bottom